বিস্তারিত

পানি জমিয়ে রেখে ডেঙ্গু প্রজননে সহায়ক ভূমিকা রাখলে আইনগত ব্যবস্থা

ছবি : সংগ্রহকৃত

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, সরকারি-বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানই হোক না কেন নির্মাণাধীন, পরিত্যক্ত বা যেকোনো ভবনে পানি জমিয়ে রেখে ডেঙ্গু প্রজননে সহায়ক ভূমিকা রাখলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দু-একদিনের মধ্যেই ঢাকা উভয় সিটি করপোরেশনে ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে জোরালো ভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, নির্মাণাধীন ও পরিত্যক্ত ভবন অথবা বাসার ছাদ, আঙিনা, ফুলের টব, ফ্রিজ-এয়ারকন্ডিশনে কোনো অবস্থাতেই যেন জমা পানি না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ, তিনদিনের বেশি জমানো পানিতে মশা প্রজনন হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। নির্মাণাধীন এবং পরিত্যক্ত ভবনই এডিস মশার প্রধান উর্বর জায়গা এসব জায়গায় জমানো পানিতে লার্ভিসাইড অথবা দশ হাজার স্কয়ার ফিট জায়গায় আড়াইশ গ্রাম কেরোসিন ঢেলে দিয়ে মশার প্রজনন ধ্বংস করা সম্ভব।

মানুষকে বার বার এসব বিয়য়ে সচেতন করার পরেও অনেকে আমলে নিচ্ছেন না। তাই উভয় সিটি করপোরেশনে ১০ জন করে ম্যাজিস্ট্রেট পদায়ন করা হয়েছে এবং আগামীকাল থেকে তারা অভিযান পরিচালনা করবে। যারা নির্দেশনা অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন বা জরিমানা করবেন।

সংবাদের ধরন : বাংলাদেশ নিউজ : নিউজ ডেস্ক